Tag Archives: TMC

Mahua Moitra: অমিত শাহর মাথাটা কেটে…’, বেলাগাম মন্তব্য মহুয়ার

এই দিনকাল: বিতর্কিত মন্তব্য করে ফের সংবাদের শিরোনামে কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র (Mahua Moitra)। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে (Amit Shah) নিয়ে বেনজির মন্তব্য করলেন তিনি। সৌজন্য ও শালীনতার সমস্ত সীমা লঙ্ঘন করায় তৃণমূল সাংসদের বিরুদ্ধে পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছে বিজেপি। 

ঠিক কী বলেছেন মহুয়া মৈত্র? বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ বলেন, ‘যেটা ভারতের সীমান্ত আছে, বাহিনী সেটা রক্ষার দায়িত্বে আছে। সরাসরি সেটা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের দায়িত্ব। সেটা সরাসরি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব। প্রধানমন্ত্রী ১৫ অগাস্ট, তিনি লালকেল্লায় দাঁড়িয়ে বলছিলেন যে, অনুপ্রবেশকারী, অনুপ্রবেশকারী, ভারতে আমাদের জনবিন্যাস, সেটা নাকি বদলে যাচ্ছে। ডেমোগ্রাফিক একটা চেঞ্জ হচ্ছে। এসব বলছিলেন। তিনি যখন এসব কথা বলছিলেন, প্রথম সারিতে তাঁর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নির্লজ্জভাবে দাঁড়িয়ে হেঁ হেঁ করে হেসে তিনি হাততালি দিচ্ছিলেন। আমি জিজ্ঞেস করছি, যদি ভারতের সীমান্ত আমাদের রক্ষা করার কেউ নেই, যদি অন্য দেশের মানুষরা রোজ শয়ে শয়ে, লাখে লাখে, কোটি কোটিতে ঢুকে যাচ্ছে, যে আমাদের মা, বোনদের উপর চোখ দিচ্ছে, আমাদের জমি কেড়ে নিচ্ছে, তোমার প্রথমেই তো অমিত শাহর মাথাটা কেটে তোমার টেবিলে দেওয়া উচিত।’ প্রসঙ্গত, গত ১৫ অগাস্ট, স্বাধীনতা দিবসে লালকেল্লা থেকে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে অনুপ্রবেশ ইস্যুতে সুর চড়িয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এদিন সেই বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে অমিত শাহকে বেলাগাম আক্রমণ করেন মহুয়া।

তৃণমূল সাংসদের এমন মন্তব্যে স্বাভাবিক ভাবে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। কৃষ্ণনগরের কোতোয়ালি থানায় পদ্ম শিবিরের তরফে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। উল্লেখ্য, রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন আগামী বছর হওয়ার কথা। তার আগে রাজনীতির ময়দানে সুর চড়াতে শুরু করেছে শাসক ও বিরোধী পক্ষ। তৃণমূল কংগ্রেস ক্রমশ বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলিতে বাঙালি পরিযায়ী শ্রমিকদের উপর নিপীড়নের অভিযোগ নিয়ে সরব হতে শুরু করেছে। অন্য দিকে বিজেপির প্রচারে অস্ত্র করা হয়েছে অনুপ্রবেশ ইস্যুকে।

Bill: টানা ৩০ দিন হেফাজতে থাকলে হাতছাড়া হবে মন্ত্রিত্ব, বিল আনল কেন্দ্র, বিরোধিতায় তৃণমূল

এই দিনকাল: প্রধানমন্ত্রী হোন বা কোনও রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কিংবা অন্য কোনও মন্ত্রী, যদি টানা ৩০ দিন হেফাজতে থাকেন, তাহলে হাতছাড়া হবে তাঁর মন্ত্রিত্ব। বুধবার লোকসভায় এই মর্মে বিল (Bill) পেশ করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। কেন্দ্রের তরফে ১৩০তম সংবিধান সংশোধনী এই বিল পেশ করার পর সরব হয়েছে তৃণমূল-সহ (TMC) বিরোধীরা। বিরোধীদের দমন করতে এই বিল আনা হয়েছে বলে দাবি জোড়াফুল শিবিরের।

অমিত শাহের পেশ করা বিলে প্রধানমন্ত্রী, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, মুখ্যমন্ত্রী এবং রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মন্ত্রীদের অপসারণ করার কথা বলা হয়েছে। অভিযুক্ত মন্ত্রীরা যদি কোনও গুরুতর অপরাধের অভিযোগে গ্রেফতার হয়ে ধারাবাহিকভাবে ৩০ দিন হেফাজতে থাকেন, তাহলে এই নিয়ম তাঁদের উপর প্রযোজ্য হবে। পাশাপাশি মন্ত্রীর পদ থেকে অপসারণ করা হবে। বুধবার লোকসভায় ১৩০তম সংবিধান সংশোধনী বিল পেশ করার পাশাপাশি আরও দুটি বিল পেশ করা হয়। সে দুটির মধ্যে রয়েছে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের সরকার (সংশোধনী) বিল, জম্মু ও কাশ্মীর পুনর্গঠন (সংশোধনী) বিল। তিন বিলেরই বিরোধিতা করে তৃণমূল, কংগ্রেস-সহ বিরোধীরা। বিলের কপি ছিঁড়ে অমিত শাহের দিকে ছোঁড়েন বিরোধী সাংসদরা। সংসদের ওয়েলে নেমে বিক্ষোভ দেখান অনেক সাংসদ। 

কেন্দ্রীয় সরকারকে নিশানা করে বুধবার বিকেলে সাংবাদিক বৈঠক করেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ বলেন, ‘ওরা বলছে ৩০ দিন, আমি শাহকে বলছি, ৩০ নয়, ১৫ দিন সময় নিন। লোকসভায় আপনাদের আনা বিলকে তৃণমূলও সমর্থন করবে। কিন্তু নতুন বিলে এই নিয়ম রাখতে হবে যে যাকে অপরাধী সন্দেহে জেলে রাখা হবে তার অপরাধ প্রমাণ করতে না পারলে সংশ্লিষ্ট আধিকারিকদেরও দ্বিগুণ সময় জেলে থাকতে হবে।’

Mamata Banerjee: বিজেপিশাসিত রাজ্যে বাঙালিদের হেনস্থা, প্রতিবাদে ১৬ জুলাই পথে নামবেন মমতা

এই দিনকাল: দেশের একাধিক রাজ্যে বাঙালিদের (Bengali People) উপর নির্যাতন করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এই পরিস্থিতি বন্ধ না হলে আওয়াজ তোলার হুঁশিয়ারি আগেই দিয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। এবার রাস্তায় নামার দিনক্ষণ জানিয়ে দিল রাজ্যের শাসকদল। ভিন রাজ্যে বাঙালিদের উপর নিপীড়নের প্রতিবাদে আগামী ১৬ জুলাই পথে নামবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। 

তৃণমূল সূত্রের খবর, আগামী ১৬ জুলাই, মঙ্গলবার, কলকাতায় প্রতিবাদ মিছিলে নেতৃত্ব দেবেন মুখ্যমন্ত্রী। ওই দিন মিছিলটি কলেজ স্কোয়ার থেকে শুরু হয়ে ডোরিনা ক্রসিং পর্যন্ত যাবে। প্রতিবাদ কর্মসূচি শুরু হওয়ার কথা বেলা ১টা নাগাদ। শুধু মহানগর কলকাতায় নয়, প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত হবে রাজ্যের জেলাগুলিতেও। রবিবার সাংবাদিক বৈঠক করে রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বিজেপিকে নিশানা করে বলেন, ‘আজ বাংলা ভাষায় কথা বললেই ভিনরাজ্যে হেনস্থার শিকার হতে হচ্ছে। বাংলা ভাষা বললেই অপমান, ডিটেনশন ক্যাম্পে পাঠানোর হুমকি! এটা কি ভারত?’ এ ছাড়া, সম্প্রতি অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা বাঙালি বিরোধী মন্তব্য করে বিতর্ক তৈরি করেছেন। তিনি বলেছিলেন, আদমশুমারিতে যারা নিজেদের মাতৃভাষা বাংলা বলছেন, তাঁরা নাকি ‘বাংলাদেশি’। যা ইতিমধ্যে দেশজুড়ে শোরগোল ফেলে দিয়েছে।

উল্লেখ্য, দিল্লিতে বাঙালি বসতিতে জল ও বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ায় সরব হয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার নিজের ফেসবুক পেজে তিনি লিখেছিলেন, ‘এই দেশেই বাংলার মানুষ যদি অনাহূত অতিথির মতো আচরণের শিকার হন, তাহলে আমরা চুপ করে থাকব না। বাংলা সমস্ত নির্যাতিত কণ্ঠের পাশে দাঁড়াবে। এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমরা সর্বত্র আওয়াজ তুলব।’

Kasba Rape Case: ‘মহুয়াকে ঘৃণা করি’, সুর চড়ালেন কল্যাণ, কসবা ধর্ষণকাণ্ড ক্রমশ কোন্দল বাড়াচ্ছে তৃণমূলে

এই দিনকাল: কসবার ল কলেজে ছাত্রীকে ধর্ষণের (Kasba Rape Case) ঘটনায় সরব হচ্ছে বিরোধীরা। এই আবহে রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব ক্রমশ বেআব্রু হয়ে পড়ছে এই ঘটনাকে কেন্দ্রে করে। তৃণমূল কংগ্রেসের শ্রীরামপুরের সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় (Kalyan Banerjee) কৃষ্ণনগরের সাংসদ মহুয়া মৈত্রকে (Mohua Moitra) ‘ঘৃণা করি’ বলে মন্তব্য করলেন। যা নিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে শুরু হয়েছে চর্চা।

কী নিয়ে দ্বন্দ্ব তৃণমূলের দুই সাংসদের মধ্যে?

গত ২৫ জুন কসবার সাউথ ক্যালকাটা ল’ কলেজে এক ছাত্রীকে ধর্ষণ করা হয়। এই ঘটনায় অভিযুক্ত হিসেবে যারা ধরা পড়েছে সেই তিন অভিযুক্তই তৃণমূলের ছাত্র সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিল। এননকি নির্যাতিতা তরুণীও শাসকদলের ছাত্র সংগঠনের কর্মী। ২৬ জুন নির্যাতিতা তরুণী অভিযোগ জানানোর পর ঘটনার কথা প্রকাশ্যে আসে। বিরোধীরা শাসকদলকে নিশানা করতে শুরু করে। সেই আবহে ২৮ জুন তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বিতর্কিত মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘একজন বন্ধু যদি বান্ধবীকে ধর্ষণ করে, তবে নিরাপত্তা কী ভাবে দেবে।’ কল্যাণের এই মন্তব্যের পর দল দূরত্ব বাড়ায়। এখানেই শেষ নয়, ধর্ষণের ঘটনায় প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে নতুন করে বিতর্ক তৈরি করেন কামারহাটির তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্র। তিনি বলেন, ‘মেয়েটি যদি ওখানে না যেত তাহলে এরকম ঘটনা ঘটত না। গেছিল যখন অন্তত কয়েকজন বন্ধুকে বলে বা সঙ্গে করে নিয়ে যেতে পারত। তাহলে এমন হত না। অভিযুক্তরা পরিস্থিতির সুযোগ নিয়েছে।’

কল্যাণ এবং মদনের বক্তব্য জোড়াফুল শিবির সমর্থন করে না বলে স্পষ্ট জানানো হয়েছে বিবৃতি দিয়ে। শনিবার তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে সমাজ মাধ্যমে প্রকাশ করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘সাউথ ক্যালকাটা ল’ কলেজে ঘটে যাওয়া নৃশংস ঘটনা প্রসঙ্গে সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিধায়ক মদন মিত্র যে মন্তব্য করেছেন, তা তাঁদের ব্যক্তিগত মতামত। দল তাঁদের বক্তব্যের সঙ্গে কোনোভাবেই একমত নয় এবং এই মন্তব্যগুলিকে কড়াভাবে নিন্দা করছে। এই ধরনের বক্তব্য কোনওভাবেই দলের অবস্থানকে প্রতিফলিত করে না। আমাদের অবস্থান স্পষ্ট—মহিলাদের ওপর অপরাধের ক্ষেত্রে বরাবরই জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করা হয়েছে এবং ভবিষ্যতেও করা হবে। যারা এই নৃশংস ঘটনার সঙ্গে জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে যেন কঠোরতম শাস্তির ব্যবস্থা করা হয়।’

দলের এই বিবৃতি নিজের এক্স হ্যান্ডেলে শেয়ার করেছিলেন মহুয়া। সেই সঙ্গে তিনি লেখেন, ‘ভারতে নারীবিদ্বেষ দলের গণ্ডিতে আটকে নেই। কিন্তু তৃণমূলকে অন্যদের থেকে আলাদা করে একটাই বিষয়, আমরা এই ধরনের বিরক্তিকর মন্তব্যের প্রতিবাদ করি, তা সে যে-ই করুন না কেন।’ আর এর পরেই সংবাদ মাধ্যমের কাছে কল্যাণ জানান তিনি মহুয়াকে ঘৃণা করেন তবে তিনি নারী বিদ্বেষী নন।

Kaliganj By-election: তৃণমূলের বিজয় মিছিল থেকে বোমা ছোঁড়ার অভিযোগ, কালীগঞ্জে মৃত্যু নাবালিকার

এই দিনকাল: রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) বিজয় উল্লাসের বলি হলেন এক নাবালিকা। সোমবার কালীগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনের (Kaliganj By-election) ফল ঘোষণা হয়েছে। এদিন বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছেন তৃণমূল প্রার্থী আলিফা আহমেদ। অভিযোগ, সেই জয় উপলক্ষে জোড়াফুল শিবিরের বিজয়োল্লাস থেকে বোমা ছোঁড়া হয়। আর যার জেরে মৃত্যু হয় চতুর্থ শ্রেণীর এক পড়ুয়ার।

স্থানীয় সূত্রের খবর, নিহত ছাত্রীর নাম তামান্না খাতুন। ১০ বছর বয়স তার। এদিন উপনির্বাচনে জয় এক প্রকার নিশ্চিত হতেই বিজয়মিছিল বের করেন কালীগঞ্জের স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব। অভিযোগ, কালীগঞ্জের মেলেন্দি এলাকায় সেই মিছিল থেকে বোমা ছোঁড়া হয়। সেই বোমায় গুরুতর জখম হয় তামান্না। তড়িঘড়ি চিকিৎসার জন্য রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যে সেখানেই মৃত্যু হয় ওই নাবালিকার। মৃত নাবালিকার মা সাবিনা ইয়াসমিনের অভিযোগ, তৃণমূলের কর্মী সমর্থকরা বোমা ছুঁড়েছে।

তামান্না খাতুন খুনের ঘটনায় সরব হয়েছে সিপিআইএম। সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী গোটা বিষয়টি নিয়ে জোড়াফুল শিবিরকে তীব্র আক্রমণ করেছেন। তিনি বলেন, ‘বাচ্চা মেয়েটা খুন হয়ে গেল। ৯ বছর বয়স। কুৎসিত, বীভৎসতার জয় হয়েছে। জয় হয়ে লাফাচ্ছে দুষ্কৃতীরা। দুষ্কৃতী এবং বীভৎসতা মিলিয়ে মিশিয়ে তৃণমূল। তৃণমূলের জয় মানে দুষ্কৃতীদের পিছনে পুলিশ, প্রশাসন; তার পিছনে পুলিশমন্ত্রী। পুলিশমন্ত্রী জানেন না তৃণমূলের বিজয় মিছিলে কী হয়?’

অন্য দিকে এই ঘটনায় পুলিশ আইনি পদক্ষেপ নেবে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার নিজের এক্স হ্যান্ডেলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছেন, ‘কৃষ্ণনগর পুলিশ জেলার বারোচাঁদগরে বিস্ফোরণে এক নাবালিকার মৃত্যুর ঘটনায় আমি মর্মাহত এবং গভীরভাবে শোকাহত। এই শোকের মুহূর্তে আমার প্রার্থনা এবং ভাবনা ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সঙ্গে রয়েছে। পুলিশ যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেবে।’

উল্লেখ্য, কালীগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচনে তৃণমূল ৫৫.১৫ শতাংশ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছে। বিজেপি প্রার্থী পেয়েছেন ২৮.২৯ শতাংশ ভোট আর বাম সমর্থিত কংগ্রেস প্রার্থী পেয়েছেন ১৫.২১ শতাংশ ভোট।