Tag Archives: Election Commission of India

SIR: এসআইআর চালু হয়ে গেল পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১২ রাজ্যে, ৪ নভেম্বর থেকে দেওয়া হবে ফর্ম

এই দিনকাল: পশ্চিমবঙ্গ-সহ দেশের ১২ রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ভোটার তালিকায় স্পেশাল ইন্টেন্সিভ রিভিশন বা এসআইআর (SIR) প্রক্রিয়া চালু হয়ে গেল। সোমবার মধ্যরাতে এই ১২ রাজ্যের ভোটার তালিকা ফ্রিজ করা হবে। এর পর ২৮ অক্টোবর থেকে এই রাজ্যগুলিতে শুরু হবে এনুমেরেশন ফর্ম ছাপা এবং বিএলওদের প্রশিক্ষণের কাজ। যা চলবে আগামী ৩ নভেম্বর পর্যন্ত। 

সোমবার দিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠক করেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার। তিনি ঘোষণা করেন, বাড়ি বাড়ি গিয়ে এনুমেরেশন ফর্ম দেওয়া হবে ৪ নভেম্বর থেকে। এই ফর্ম বিতরণ চলবে ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এর পর খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশিত হবে আগামী ৯ ডিসেম্বর। সেই তালিকা নিয়ে যদি কারোর অভিযোগ থাকে তাহলে তা জানাতে হবে ৯ ডিসেম্বর থেকে আগামী বছর ৮ জানুয়ারির মধ্যে। অভিযোগ খতিয়ে দেখার কাজ চলবে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত। সবশেষে চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ হবে ৭ ফেব্রুয়ারি। 

কোন ১২ রাজ্যে এসআইআর? নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, পশ্চিমবঙ্গ, তামিলনাড়ু, উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থান, ছত্তীসগঢ়, গোয়া, গুজরাট, কেরল, লাক্ষাদীপ, মধ্যপ্রদেশ, পুদুচেরি, আন্দামান ও নিকোবরে ভোটার তালিকায় বিশেষ নিবিড় সমীক্ষার কাজ হবে। এই ১২ রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে মোট ভোটার রয়েছে প্রায় ৫১ কোটি। 

প্রসঙ্গত, পশ্চিমবঙ্গ, তামিলনাড়ু, গোয়া, গুজরাট এবং পুদুচেরিতে বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৬ সালে। উত্তরপ্রদেশে বিধানসভা নির্বাচন আয়োজিত হবে ২০২৭ সালে। তবে অসমে আগামী বছর বিধানসভা নির্বাচন থাকলেও সে রাজ্যে এখনই এসআইআর করা হচ্ছে না। কারণ হিসাবে কমিশন জানিয়েছে, অসমে নাগরিকত্বের বিধি দেশের বাকি রাজ্যের থেকে আলাদা। 

Special Intensive Revision: পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে আর কোন কোন রাজ্যে হবে এসআইআর? চলতি মাসেই প্রকাশ হবে নির্ঘন্ট

এই দিনকাল: একাধিক দফায় গোটা দেশজুড়ে হবে স্পেশাল ইন্টেন্সিভ রিভিশন (Special Intensive Revision) বা এসআইআর। ভারতের নির্বাচন কমিশন পর্যায়ক্রমে ভোটার তালিকায় এই সমীক্ষা চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে, এমনটাই খবর সূত্রের। রিপোর্ট অনুসারে, কমিশন চলতি অক্টোবর মাসে দেশজুড়ে এসআইআরের প্রথম পর্যায়ের নির্ঘন্ট ঘোষণা করতে পারে। সূত্রের খবর, প্রথম পর্যায়ে, অসম, তামিলনাড়ু, পুদুচেরি, কেরালা এবং পশ্চিমবঙ্গ-সহ প্রায় ১০টি রাজ্যে স্পেশাল ইন্টেন্সিভ রিভিশন হবে।

দেশজুড়ে এসআইআর প্রস্তুতি পর্যালোচনায় চিফ ইলেক্টোরাল অফিসার বা সিইওদেরকে নিয়ে দুই দিনের সম্মেলন হচ্ছে। সেই সম্মেলনের পর, মুখ্য নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার এবং নির্বাচন কমিশনার ডঃ সুখবীর সিং সান্ধু এবং ডঃ বিবেক যোশী নির্ঘন্ট চূড়ান্ত করবেন। এর পর আগামী সোমবার তা ঘোষণা করা হতে পারে। নয়াদিল্লির ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর ডেমোক্রেসি অ্যান্ড ইলেক্টোরাল ম্যানেজমেন্ট (আইআইআইডিইএম) এই সম্মেলন শুরু হয়েছে বৃহস্পতিবার। সমস্ত রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের সিইওরা এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। সূত্রের খবর, নির্বাচন কমিশনের তরফে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, আসন্ন এসআইআরের জন্য তাদের প্রস্তুতি সেরে রাখতে। সেই সঙ্গে পূর্ববর্তী সংশোধিত ভোটার তালিকার সঙ্গে বর্তমান ভোটার তালিকা মেলানো সংক্রান্ত আগে যে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, তার অগ্রগতি পর্যালোচনা করতে বলা হয়েছে। 

নির্বাচন কমিশনের এক আধিকারিক বলেন, ‘বিহারে, এসআইআর প্রক্রিয়াটি ২৪ জুন থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রায় চার মাস ধরে হয়েছিল। তবে, কমিশন এখন এই সময়সীমা কমানোর পরিকল্পনা করছে।’ প্রক্রিয়াটি সহজ করার জন্য, নির্বাচন কমিশন সমস্ত রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে পূর্ববর্তী এবং বর্তমান ভোটার তালিকা যাচাই করার নির্দেশ দিয়েছে। যাতে প্রক্রিয়াটি শেষ হতে বেশি সময় না লাগে।

বিহার থেকে শিক্ষা নিয়ে, দিল্লি, পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরাখণ্ড এবং কেরালার মতো রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে ইতিমধ্যেই পুরনো এসআইআর এর নথি ব্যবহার করে ভোটারদের ম্যাপিং শুরু করা হয়েছে। গত সম্মেলনে বিহারের সিইও এর তরফে উপস্থাপন করা এই কার্যকর ম্যাপিং প্রক্রিয়াটি দেশের অন্যান্য রাজ্য এখন গ্রহণ করেছে। বহু রাজ্যের নির্বাচন কমিশন দফতর ইতিমধ্যে শেষ এসআইআর হওয়া ভোটার তালিকা অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে আপলোড করেছে। কমিশন সূত্রের দাবি, প্রথম পর্যায়ে, অসম, তামিলনাড়ু, পুদুচেরি, কেরালা এবং পশ্চিমবঙ্গ-সহ প্রায় ১০টি রাজ্যে এসআইআর করা হবে। কমিশন এই রাজ্যগুলির সিইওদের সঙ্গে পৃথক বৈঠক করেছে তাদের প্রস্তুতি পর্যালোচনা করার জন্য।

Congress: মোদীর রাজ্যে ‘ভোট চোর, গদি ছোড়’ স্লোগান নিয়ে বাড়ি বাড়ি পৌঁছবে কংগ্রেস

এই দিনকাল: ‘ভোট চোর, গদি ছোড়’ স্লোগানকে নির্বাচনী অস্ত্র করে এ বার বাড়ি বাড়ি পৌঁছবে গুজরাট কংগ্রেস (Congress)। সেই সঙ্গে এই প্রচারণার সমর্থনে পাঁচ কোটি স্বাক্ষর সংগ্রহ করবে হাত শিবির। লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী দেশব্যাপী নির্বাচনী জালিয়াতির বিস্ফোরক অভিযোগ করেছেন। সেই অভিযোগের পর গুজরাট কংগ্রেস ৩ অক্টোবর থেকে রাজ্যব্যাপী ‘ভোট চোর, গদি ছোড়’ স্লোগানকে সামনে রেখে প্রচারণা শুরু করতে চলেছে।

রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, গোটা গুজরাট জুড়ে ‘ভোট চুরি’ নিয়ে বড় ঝড় বইতে চলেছে। কংগ্রেস এই অভিযোগকে একটি গণ রাজনৈতিক আন্দোলনে রূপান্তরিত করার লক্ষ্য নিয়ে ঝাঁপিয়েছে। লোকসভা, মহারাষ্ট্র এবং হরিয়ানা নির্বাচনে ক্ষমতাসীন বিজেপির বিরুদ্ধে নিয়মতান্ত্রিক নির্বাচনী জালিয়াতির অভিযোগ এনেছেন রাহুল গান্ধী। এ বার, গুজরাট কংগ্রেস এই বিষয়টিকে সরাসরি সুরাটের রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর, কংগ্রেস সুরাট থেকে রাজকোট, আহমেদাবাদ থেকে ভদোদরা, এবং সমগ্র গুজরাট জুড়ে ‘ভোট চোর, গদি ছোড়’ স্লোগানে ভর করে রাজ্যব্যাপী বাড়ি বাড়ি গিয়ে স্বাক্ষর সংগ্রহ শুরু করবে। ভোট চুরি বন্ধ করতে এবং ভোটার তালিকা স্বচ্ছ করার দাবিতে মানুষের স্বাক্ষর চাইবেন তাঁরা। 

বুধবার আহমেদাবাদে এক সাংবাদিক বৈঠকে গুজরাট কংগ্রেসের সভাপতি অমিত চাভড়া বলেন, ‘গণতন্ত্রে, প্রতিটি নাগরিকের ভোটের সমান মূল্য, সে প্রধানমন্ত্রী হোন, রাষ্ট্রপতি হোন বা সাধারণ মানুষ। কিন্তু বিজেপির শাসনকালে, একসময়ের স্বশাসিত নির্বাচন কমিশন, পুতুলে পরিণত হয়েছে। গুজরাট কংগ্রেস ইতিমধ্যেই মাত্র একটি নির্বাচনী এলাকায় ৩০,০০০ ভুয়ো এবং নকল নাম প্রকাশ করেছে।’ তাঁর দাবি, নির্বাচনে কারচুপি নিয়ে রাহুল গান্ধীর সতর্কীকরণ বাগাড়ম্বর নয়, বাস্তবতা। অমিতের আরও সংযোজন, ‘গণতন্ত্র বাঁচাতে, আমরা গুজরাটে ‘ভোট চোর, গদি ছোড়’ প্রচারণা শুরু করছি। ৩ থেকে ১০ অক্টোবরের মধ্যে, আমরা সারা দেশে পাঁচ কোটিরও বেশি স্বাক্ষর সংগ্রহ করব। ভোট চোরদের প্রকাশ্যে আনতে এবং সাংবিধানিক অধিকার রক্ষা করতে আমরা প্রতিটি নাগরিককে এই লড়াইয়ে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানাই।’

এই আন্দোলনের কেন্দ্রস্থল হিসেবে সুরাটকে বেছে নেওয়া হয়েছে, বিশেষ করে বরাছা বেল্ট, যেখানে একসময় বিজেপির আধিপত্য ছিল, বর্তমানে আপের শক্ত ঘাঁটি। এখানে আক্রমণাত্মক প্রচার চালিয়ে কংগ্রেস কেবল বিজেপিকে কোণঠাসা করতে চাইছে না, শহরাঞ্চলীয় সুরাটে আপের ক্রমবর্ধমান ভিত্তিকেও ভেঙে ফেলার চেষ্টা করছে। সূত্রের খবর, ভোটার জালিয়াতির উপর চারটি প্রশ্ন সম্বলিত বিশেষ পুস্তিকা তৈরি করেছে হাত শিবির। ভোটারদের সেগুলির উত্তরে টিক দিতে হবে এবং তারপর প্রচারণার সমর্থনে স্বাক্ষর করতে হবে।

Rahul Gandhi: কর্নাটকের অলন্দে ৬০০০ এর বেশি ভোট চুরি হয়েছে!’ ‘তথ্য প্রমাণ’ দিয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ রাহুলের

এই দিনকাল: ভোট চুরির (Vote Chori) অভিযোগে দেশের নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে সুর চড়ালেন লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। বৃহস্পতিবার দিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠক করেন কংগ্রেস নেতা। সেই মঞ্চ থেকে কমিশনের বিরুদ্ধে ভোট চুরির অভিযোগ আনেন তিনি। রাহুল বলেন কর্নাটকের অলন্দ বিধানসভা এলাকায় ২০২৩ সালের বিধানসভা নির্বাচনে ৬,০০০ এরও বেশি ভোট চুরি করা হয়েছে।

রাহুল গান্ধীর অভিযোগ, অনেক বেশি ভোট চুরি করা হয়েছে, কিন্তু শুধুমাত্র ৬,০১৮টি ভোট চুরির ঘটনা ধরা পড়েছে। কংগ্রেস নেতা নির্বাচন কমিশন, বিশেষ করে প্রধান নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমারের সমালোচনা করেন। তাঁর অভিযোগ, গণতন্ত্রকে যারা হরণ করছে, তাদেরকে রক্ষা করছে নির্বাচন কমিশন। একটি নিরপেক্ষ সাংবিধানিক কর্তৃপক্ষ হওয়ার পরিবর্তে কমিশন ‘গণতন্ত্রের ধ্বংসকারী’ হয়ে উঠেছে বলে অভিযোগ করেন রাহুল।

লোকসভার বিরোধী দলনেতার দাবি, কংগ্রেস দলের শক্তি বেশি সেই রকম একাধিক জায়গায় হাত শিবিরকে দুর্বল করার জন্য ভোটার তালিকা থেকে হাজার হাজার ভোটারের নাম ইচ্ছাকৃতভাবে বাদ দেওয়া হচ্ছে। তিনি এই অভিযানকে ‘পরিকল্পিত’ বলে অভিহিত করেছেন। রাহুল গান্ধীর মতে, এই ভোটার মুছে ফেলার অভিযান প্রযুক্তির সাহায্যে করা হয়েছে। অভিযোগ, ভোটারদের কোনও কিছু না জানিয়ে তাদের অজান্তেই আবেদনপত্র জমা দেওয়া হয়েছে অন্য ভোটারদের নাম বাদ দেওয়ার জন্য।

যদিও রাহুলের অভিযোগ অস্বীকার করেছে ভারতের নির্বাচন কমিশন। বৃহস্পতিবার সমাজ মাধ্যমে কমিশনের তরফে লেখা হয়েছে, ‘রাহুল গান্ধীর করা অভিযোগগুলি মিথ্যা ও ভিত্তিহীন৷ অনলাইনে কোনও সাধারণ নাগরিক ভোটারদের নাম বাদ দেওয়া যায় না৷’

Mamata Banerjee: ‘জীবন থাকতে কারোর ভোটাধিকার কাড়তে দেব না’: মমতা

এই দিনকাল: বিহারের পর বাংলায় ভোটার তালিকায় বিশেষ নিবিড় সমীক্ষা হতে পারে বলে জল্পনা তৈরি হয়েছে। এই আবহে নির্বাচন কমিশনকে নিশানা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। জীবন থাকতে কারোর ভোটাধিকার কাড়তে দেব না বলে মন্তব্য করলেন রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান। বৃহস্পতিবার তৃণমূল কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠন টিএমসিপি এর প্রতিষ্ঠা দিবসের অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে মেয়ো রোডের মঞ্চ থেকে এই মন্তব্য করেন মুখ্যমন্ত্রী। 

নিজের ভাষণে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘আমরা বলছি জীবন থাকতে কারোর ভোটাধিকার কাড়তে দেব না। এক দিকে বিজেপি অন্য দিকে তার বন্ধু বাম। সমস্ত এজেন্সি আর ইলেকশন কমিশনের চেয়ারটাকে সম্মান করি। কিন্তু জানেন তো বাচ্চারা ললিপপ খেলে মানায় কিন্তু বড়রা কোনও রাজনৈতিক দলের হয়ে ললিপপ খেলে সেটা মানায় না।’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘মনে রাখবেন, আমরা ললিপপ বাচ্চাদের দিই। ১৮ বছরের নতুন ভোটারদের ললিপপ দিই না। আমরা তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রদান করি। তাই আপনাদের জোর জুলুম বাংলা মানছে না, মানবে না।’ বিবেক অগ্নিহোত্রির বেঙ্গল ফাইলস সিনেমা নিয়ে বিতর্ক চলছে। এদিন নাম না করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এখন আবার সিনেমা বানাচ্ছে টাকা দিয়ে। বাংলার বদনাম করার জন্য, বাংলার অসম্মান করার জন্য।’

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘কিছু হিংসুটে লোক আছে দেখলে জ্বলে আর লুচির মত ফোলে। ১০০ দিনের কাজে আমরা পর পর চার বছর পাঁচ বছর আমরা এক নম্বরে ছিলাম। গ্রামীণ আবাস যোজনায় এক নম্বরে ছিলাম। রাস্তা তৈরিতে এক নম্বরে ছিলাম। তাই সেলফিস জায়ান্টরা যারা হাই লোডেড ভাইরাস তারা হিংসা করে আমাদের টাকা বন্ধ করে দিয়েছে।’ বৃহস্পতিবার ছাত্রদের সমাবেশ মঞ্চের ভাষণে তৃণমূল সরকারের সাফল্যের খতিয়ান তুলে ধরেন মমতা। তৃণমূল সুপ্রিমো বলেন, ‘২০১১ সালের পর থেকে রাজ্যের আয় বেড়েছে সাড়ে পাঁচ গুন। ২০১৩ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে ১ কোটি ৭২ লক্ষ মানুষকে দারিদ্রসীমার উপরে নিয়ে এসেছি আমরা।’