Tag Archives: West Bengal News

History: ইতিহাস রক্ষায় বাংলার পুরাতত্ত্ব গবেষণাকেন্দ্রের আয়োজন

এই দিনকাল: বাংলার পুরাতত্ত্ব গবেষণাকেন্দ্রের উদ্যোগে রবিবার কলকাতার আশুতোষ মুখার্জি মেমোরিয়াল ইনস্টিটিউটে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ‘কৃষ্ণকালী মণ্ডল স্মারক বক্তৃতা’। এটি ছিল সংস্থার দ্বিতীয় বর্ষের আলোচনা। বিষয় ছিল, ‘বাংলার ইসলামি স্থাপত্যে সমন্বয়ী ধারা: সুলতানি থেকে ঔপনিবেশিক পর্ব’। এদিনের অনুষ্ঠানে প্রকাশিত হয়, রঙ্গনকান্তি জানা লিখিত  ‘পুরাকীর্তির আলোকে দক্ষিণ ২৪ পরগনার মানবসংস্কৃতির ধারা’ নামক একটি স্মারক গ্রন্থ। প্রকাশিত হয় তথাগত সেন ও রাজীব বনু সম্পাদিত গবেষণামূলক পুরাতত্ত্ব বিষয়ক পত্রিকা ‘রক্তমৃত্তিকা’র তৃতীয় বর্ষের প্রথম সংখ্যা।

বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ভাবে ইতিহাস বিকৃত করার অভিযোগ ওঠে। বাদ যায় না আঞ্চলিক ইতিহাসও। তবে পুরাতত্ত্ববিদ কৃষ্ণকালী মণ্ডল ছিলেন এই বিষয়ে ভীষণ সচেতন। দক্ষিণ ২৪ পরগনার ইতিহাস ও পুরাতত্ত্ব চর্চার অন্যতম পথিকৃৎ ছিলেন তিনি। তাঁর পথ অনুসরণ করে চলেছে বাংলার পুরাতত্ত্ব গবেষণাকেন্দ্র। 

রবিবার অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অধ্যাপক রূপেন্দ্রকুমার চট্টোপাধ্যায়। প্রধান বক্তা ছিলেন ইন্দ্রজিৎ চৌধুরী। উপস্থিত শ্রোতাদের জন্য ছিল বিশেষ প্রশ্নোত্তর পর্বও। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ইতিহাস ও পুরাতত্ত্ব প্রেমী বেশ কিছু মানুষ, তাদের মধ্যে অন্যতম হলেন শ্রী অনুপ মতিলাল, শ্রী গৌতম বসুমল্লিক, শ্রী অমিতাভ কারকুন, শ্রী সুতনু ঘোষ, প্রমুখ। অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক তথাগত সেন ও সম্পাদক রাজীব বনু জানান, বাংলার পুরাতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্রের এবারের আয়োজন সফল। এবার থেকে বিশেষ জোর দেওয়া হবে রাজ্যের বিভিন্ন জেলার পুরাতত্ত্বে।

AIMIM: বিধানসভার আগে বাংলায় মজবুত হচ্ছে মিম, তৃণমূল-সহ বিভিন্ন দল থেকে ৭০০ জন ওয়েইসির দলে

এই দিনকাল: রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনের আর এক বছরও বাকি নেই। ভোটের ময়দানে জমি প্রস্তুত করতে ইতিমধ্যে ঝাঁপিয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। এই আবহে পিছিয়ে নেই ব্যারিস্টার আসাদউদ্দিনের দল মিম (AIMIM)। বাংলায় সংগঠন মজবুত করতে ও জনভিত্তি বাড়াতে দক্ষিণ ২৪ পরগনার জয়নগরে রবিবার প্রকাশ্য জনসভা করল অল ইন্ডিয়া মজলিস ই ইত্তেহাদুল মুসলিমিন। আর এই জনসভায় তৃণমূল কংগ্রেস-সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল থেকে প্রায় ৭০০ জন কর্মী যোগ দিলেন মিম পার্টিতে।

রবিবার জয়নগরের বাংলার মোড়ে জনসভায় উপস্থিত ছিলেন মিমের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সভাপতি ইমরান সোলাঙ্কি। এছাড়াও ছিলেন দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা সভাপতি সুজাউদ্দিন মণ্ডল, দক্ষিণ জোনের প্রেসিডেন্ট নিজাম উদ্দিন কাসেমি। অল ইন্ডিয়া মজলিস ই ইত্তেহাদুল মুসলিমিন দলের রাজ্য সভাপতি এদিন মঞ্চ থেকে তৃণমূল ও বিজেপির বিরুদ্ধে সরব হন।  জয়নগরের অনুন্নয়ন নিয়ে তিনি শাসকদলকে নিশানা করেন। এ ছাড়া বিজেপিশাসিত রাজ্যগুলিতে বাঙালিদের উপর নির্যাতনের বিরুদ্ধেও আওয়াজ তোলেন ইমরান সোলাঙ্কি। বাংলার পরিযায়ী শ্রমিকরা ভিন রাজ্যে গিয়ে মার খাচ্ছে, সে ক্ষেত্রে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার কী পদক্ষেপ নিয়েছে তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন সোলাঙ্কি। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশি বলে, রোহিঙ্গা বলে বাঙালিদের উপর অত্যাচার করা হচ্ছে। বাঙালিরা দিল্লি, মহারাষ্ট্র, গুজরাট, ওড়িশার মতো ভিন রাজ্যে গিয়ে রাজমিস্ত্রী, জরির কাজ করেন। বাঙালি নির্যাতনের বিরুদ্ধে রাজ্য সরকার কী পদক্ষেপ নিয়েছে?’

দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এদিন মিমের কর্মী সমর্থকরা সমাবেশে যোগ দেন। বাংলায় এত রাজনৈতিক দল থাকতে কেন মিমের পতাকা কাঁধে তুলে নিয়েছেন? এই প্রশ্নের জবাবে সমাবেশে আসা মগরাহাট পশ্চিম কেন্দ্রের কোর কমিটির নেতা সাহিদ হোসেন মোল্লা ‘এই দিনকাল’কে বলেন, ‘ভারতবর্ষের নিপীড়িত, লাঞ্ছিত, বঞ্চিত, অবহেলিত, দলিত, আদিবাসী, ওবিসিদের জন্য যিনি সংসদে আওয়াজ তুলছেন সেই আসাদ উদ্দিন ওয়েইসির হাত শক্ত করার জন্য মিমে যোগ দিয়েছি। শুধু তাই নয় ওয়াকফ ইস্যুতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভূমিকাও আমরা দেখেছি।’ রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, বাংলার রাজনৈতিক অঙ্গনে মিমের উত্থান বিপাকে ফেলতে পারে শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসকে। বিশেষ করে সংখ্যালঘু ভোট হাত ছাড়া হতে পারে জোড়াফুল শিবিরের।

Mamata Banerjee: বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলিতে বাঙালির উপর অত্যাচারের প্রতিবাদে ফের গর্জে উঠলেন মমতা

এই দিনকাল: বাঙালিদের উপর অত্যাচার বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলিতে বেড়েছে বলে অভিযোগ। অভিযোগ উঠেছে, বাংলা ভাষায় কথা বলার কারণে পশ্চিমবঙ্গ থেকে ভিন রাজ্যে কাজে যাওয়া পরিযায়ী শ্রমিকদের উপর অত্যাচার করা হচ্ছে। আর এগুলি ঘটছে মূলত অসম, দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ, ওড়িশার মত বিজেপি-শাসনাধীন রাজ্যগুলিতে। বাঙালিদের বাংলাদেশি সন্দেহে আটক করে ডিটেনশন ক্যাম্পে রাখা কিংবা জোর করে সীমান্ত পার করে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেওয়ার মতো ঘটনাও ঘটছে। আগেই এই নিপীড়নের প্রতিবাদে রাস্তায় নেমেছিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। এ বার এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থার রিপোর্টের প্রসঙ্গ তুলে বিজেপিকে আক্রমণ করলেন তৃণমূল নেত্রী।

শনিবার নিজের এক্স হ্যান্ডেলে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছেন, ‘আন্তর্জাতিকভাবে খ্যাতিসম্পন্ন এবং নিউইয়র্ক-ভিত্তিক বহু-দেশীয় এনজিও হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ) এখন বিভিন্ন রাজ্যে বিজেপি সরকার কর্তৃক ভারতের বাংলাভাষী মানুষদের হয়রানি, নিপীড়ন এবং অবৈধভাবে নির্বাসনের বিষয়টি তুলে ধরেছে। মানবাধিকার সংগঠনটি একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে যা আমরা বলে আসছি: বিজেপি সরকার কর্তৃক বাংলাভাষী ভারতীয়দের বিভিন্ন বর্ণ এবং সম্প্রদায় নির্বিশেষে নির্যাতন করা হচ্ছে এবং দেশ থেকে বের করে দেওয়া হচ্ছে।’

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আরও লিখেছেন, ‘হিউম্যান রাইটস ওয়াচ-এর এশিয়া পরিচালক এলেন পিয়ারসন বলেছেন, বিজেপি নির্বিচারে ভারতীয় নাগরিক-সহ বাঙালিদের দেশ থেকে বের করে দিয়ে বৈষম্যকে উস্কে দিচ্ছে।’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘এইচআরডব্লিউ জানিয়েছে যে ভারত সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নির্দেশ অনুসারে বিজেপি শাসিত রাজ্য অসম, গুজরাট, মহারাষ্ট্র, রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশ, ওড়িশা এবং দিল্লিতে এটি ঘটছে। লজ্জার বিষয়!! এখন, এমনকি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলিও ভারতে ভাষাগত সন্ত্রাসবাদের দিকে নজর দিতে শুরু করেছে। এটি অবিলম্বে বন্ধ করা উচিত!!’

Mamata Banerjee: প্রতি বুথে ১০ লক্ষ টাকা, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা মমতার

এই দিনকাল: নতুন সরকারি কর্মসূচির কথা ঘোষণা করলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (CM Mamata banerjee)। রাস্তা, নলকূপ বা ছোট খাটো উন্নয়ন কাজের জন্য রাজ্যের বুথপিছু ১০ লক্ষ টাকা করে বরাদ্দের ঘোষণা করলেন তিনি। মঙ্গলবার নবান্নে সাংবাদিক বৈঠক করে এই কর্মসূচির কথা ঘোষণা করেন রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান। নয়া এই কর্মসূচির নাম দেওয়া হয়েছে, ‘আমাদের পাড়া, আমাদের সমাধান’।

সাংবাদিক বৈঠকে এদিন মুখ্যমন্ত্রী জানান, ভারতে বাংলায় এই প্রথম ‘আমাদের পাড়া, আমাদের সমাধান’ এর মত কর্মসূচি শুরু হতে চলেছে। রাজ্যজুড়ে আগামী ২ অগাস্ট থেকে এই কর্মসূচির সূচনা হবে। মুখ্যমন্ত্রী জানান, গোটা রাজ্যে মোট ৮০ হাজার বুথ রয়েছে। তিনটে করে বুথ নিয়ে একটা কেন্দ্র হবে। প্রত্যেক কেন্দ্রে একদিন করে ক্যাম্প হবে। আগামী ২ অগাস্ট থেকে শুরু হবে। এই কর্মসূচি সম্পন্ন করতে ২ মাস সময় লাগবে বলে জানান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে পুজোর সময় উৎসবের জন্য ১৫দিন কর্মসূচি বন্ধ থাকবে। বদলে পরবর্তী অন্যদিনগুলিতে কাজ হবে। প্রতি বুথের জন্য ১০ লক্ষ টাকা করে বরাদ্দ করা হয়েছে। সবমিলিয়ে রাজ্যকে ৮ হাজার কোটি টাকার বেশি খরচ করতে হবে।

মঙ্গলবার সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ছোট ছোট কাজের জন্য আমাদের নতুন প্রকল্প – আমাদের পাড়া, আমাদের সমাধান। মানুষের প্রকল্প নিয়ে সরকার এবার পথে নামছে। এটা ছোট্ট প্রোগ্রাম। কিন্তু পরে বিস্তৃত হবে। সারা দেশে এধরনের উদ্যোগ এই প্রথম। মানুষ নিজেদের বুথ, নিজেদের গ্রামের সমস্যার সমাধান পাবে।’ মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘ক্যাম্পগুলিতে সারাদিন থাকবেন সরকারি অফিসাররা। বুথে মানুষজন এসে গ্রামের সমস্যার কথা জানাবেন। তাঁদের সঙ্গে আলোচনা করে অফিসাররা ঠিক করবেন, কতটুকু কাজ করা যাবে। স্বচ্ছতা বজায় রেখে, অনলাইন পোর্টালে কাজ হবে।’ এই কর্মসূচির জন্য রাজ্যস্তরে মুখ্যসচিবের নেতৃত্বে টাস্ক ফোর্স গঠন করা হবে। জেলাস্তরেও টাস্ক ফোর্স তৈরি করা হবে বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী।

রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, আর কয়েক মাস পরেই রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। তার আগে বুথ স্তরে সরকারের উন্নয়নমূলক কাজ পৌঁছে দিতে এমন উদ্যোগ তৃণমূল সরকারের। এর ফলে বুথ স্তরে জোড়াফুল শিবিরের জনভিত্তিও মজবুত হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

Mamata Banerjee: বিজেপিশাসিত রাজ্যে বাঙালিদের হেনস্থা, প্রতিবাদে ১৬ জুলাই পথে নামবেন মমতা

এই দিনকাল: দেশের একাধিক রাজ্যে বাঙালিদের (Bengali People) উপর নির্যাতন করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এই পরিস্থিতি বন্ধ না হলে আওয়াজ তোলার হুঁশিয়ারি আগেই দিয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। এবার রাস্তায় নামার দিনক্ষণ জানিয়ে দিল রাজ্যের শাসকদল। ভিন রাজ্যে বাঙালিদের উপর নিপীড়নের প্রতিবাদে আগামী ১৬ জুলাই পথে নামবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। 

তৃণমূল সূত্রের খবর, আগামী ১৬ জুলাই, মঙ্গলবার, কলকাতায় প্রতিবাদ মিছিলে নেতৃত্ব দেবেন মুখ্যমন্ত্রী। ওই দিন মিছিলটি কলেজ স্কোয়ার থেকে শুরু হয়ে ডোরিনা ক্রসিং পর্যন্ত যাবে। প্রতিবাদ কর্মসূচি শুরু হওয়ার কথা বেলা ১টা নাগাদ। শুধু মহানগর কলকাতায় নয়, প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত হবে রাজ্যের জেলাগুলিতেও। রবিবার সাংবাদিক বৈঠক করে রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বিজেপিকে নিশানা করে বলেন, ‘আজ বাংলা ভাষায় কথা বললেই ভিনরাজ্যে হেনস্থার শিকার হতে হচ্ছে। বাংলা ভাষা বললেই অপমান, ডিটেনশন ক্যাম্পে পাঠানোর হুমকি! এটা কি ভারত?’ এ ছাড়া, সম্প্রতি অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা বাঙালি বিরোধী মন্তব্য করে বিতর্ক তৈরি করেছেন। তিনি বলেছিলেন, আদমশুমারিতে যারা নিজেদের মাতৃভাষা বাংলা বলছেন, তাঁরা নাকি ‘বাংলাদেশি’। যা ইতিমধ্যে দেশজুড়ে শোরগোল ফেলে দিয়েছে।

উল্লেখ্য, দিল্লিতে বাঙালি বসতিতে জল ও বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ায় সরব হয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার নিজের ফেসবুক পেজে তিনি লিখেছিলেন, ‘এই দেশেই বাংলার মানুষ যদি অনাহূত অতিথির মতো আচরণের শিকার হন, তাহলে আমরা চুপ করে থাকব না। বাংলা সমস্ত নির্যাতিত কণ্ঠের পাশে দাঁড়াবে। এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমরা সর্বত্র আওয়াজ তুলব।’