Tag Archives: Narendra Modi

Bhagat Singh: ‘তরুণদের জন্য প্রেরণার উৎস শহিদ ভগৎ সিং’: ‘মন কি বাতে’ স্মরণ মোদীর

এই দিনকাল: বিপ্লবী ভগৎ সিং (Bhagat Singh) এর জন্মদিন পরবর্তী সময়ে তাঁকে স্মরণ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। রবিবার মোদীর ১২৬ তম মন কি বাত অনুষ্ঠানের সম্প্রচার ছিল। এদিন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নিজের অনুষ্ঠানে স্বাধীনতা সংগ্রামীকে স্মরণ করেন। তিনি জানান, শহিদ ভগৎ সিং দেশের তরুণদের জন্য প্রেরণার উৎস।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী রবিবআর বলেন, ‘অমর শহীদ ভগৎ সিং প্রত্যেক ভারতবাসী বিশেষ করে দেশের তরুণদের জন্য প্রেরণার উৎস। তাঁর চরিত্রের প্রতিটি দিক ভরা ছিল নির্ভীকতায়। দেশের জন্য ফাঁসির দড়ি পরার আগে ভগৎ সিং ইংরেজদের একটি চিঠিও লেখেন। উনি বলেন, আমি চাই যে আমি এবং আমার বন্ধুদের সঙ্গে আপনারা যুদ্ধবন্দীদের মত ব্যববহার করুন। এই কারণে ফাঁসিতে নয়, আমাদের গুলি করে হত্যা করা হোক। এটা তাঁর অদম্য সাহসের নিদর্শন। ভগৎ সিংজী মানুষের কষ্টের প্রতি অত্যন্ত সংবেদনশীল ছিলেন এবং তাদের সাহায্য করার ক্ষেত্রে সর্বাগ্রে থাকতেন। আমি শহিদ ভগৎ সিংজীকে সম্মানের সঙ্গে শ্রদ্ধা নিবেদন করছি।’

উল্লেখ্য, ১৯০৭ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর লায়ালপুর জেলার (বর্তমানে পাকিস্তানে) বঙ্গা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন ভগৎ সিং। তিনি কিষাণ সিং এবং বিদ্যাবতীর দ্বিতীয় পুত্র। ভগৎ সিং শৈশব থেকেই পরিবারের দেশপ্রেমের চেতনায় উদ্বুদ্ধ ছিলেন। তিনি যখন জন্ম গ্রহণ করেন, তখন তাঁর বাবা জেলে ছিলেন। মূলত, খাল উপনিবেশ বিল আন্দোলনের (Canal Colonization Bill agitation) সঙ্গে জড়িত থাকার জন্য কারাগারে ছিলেন কিষাণ সিং। এই আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিলেন ভগৎ সিং-এর কাকা অজিত সিং। ১৯৩১ সালে ২৩ মার্চ ভগৎ সিং, রাজগুরু এবং শুকদেবকে ফাঁসিতে ঝুলিয়েছিল ব্রিটিশ সরকার। লাহোর সেন্ট্রাল জেলে ফাঁসির মঞ্চে নিয়ে যাওয়ার সময় তিন যুবকের মধ্যে কোনও অনুশোচনা বা ভয় ছিল না, বরং তারা আনন্দের সঙ্গে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করেছিলেন। তাঁদের কন্ঠে ছিল, ‘ইনকিলাব জিন্দাবাদ’ স্লোগান।

Manipur: মোদীর সফরের আগে মণিপুরে ৪০ জনের বেশি বিজেপি কর্মী-সদস্যের দলত্যাগ

এই দিনকাল: আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর মণিপুর (Manipur) সফরে যাওয়ার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর। তার আগে সে রাজ্যের উখরুল জেলার ফুঙ্গিয়ারে অন্তত ৪৩ জন বিজেপি কর্মী-সমর্থক দলত্যাগ করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর সফরের আগে এই ঘটনা পদ্ম শিবিরের কাছে ধাক্কা বলে মনে করছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা।

এক বিবৃতিতে বিজেপি-ত্যাগী কর্মী সমর্থকরা বলেছেন, ‘দলের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’ তাঁরা। সেই সঙ্গে নীচুতলার নেতৃত্বের প্রতি শ্রদ্ধার অভাব’ তাঁদেরকে এই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য করেছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘দল এবং আদর্শের প্রতি আমাদের আনুগত্য সর্বদা অটল। আমাদের সমাজ এবং মণিপুরের জনগণের কল্যাণে কাজ করার জন্য আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’ নাগা-অধ্যুষিত জেলার ফুঙ্গিয়ার মণ্ডল থেকে যারা পদত্যাগ করেছেন সেই তালিকায় রয়েছেন মণ্ডল সভাপতি, মহিলা, যুব এবং কিষাণ মোর্চার প্রধান এবং নির্বাচনী এলাকার বুথ সভাপতিরা।

পদত্যাগের প্রতিক্রিয়ায়, বিজেপির মণিপুর প্রদেশের সহ-সভাপতি আউং শিমরে হোপিংসন বলেছেন, এই পদক্ষেপ ‘মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য এবং ব্যক্তিগত লাভের জন্য দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা।’ তিনি এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘আমি আরও স্পষ্ট করে বলতে চাই ফুঙ্গিয়ার বিধানসভা কেন্দ্রের বিজেপি মণ্ডল এবং বুথ-স্তরের কার্যকর্তারা সম্পূর্ণরূপে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ… বিজেপি নীচুতলায় অক্লান্ত পরিশ্রম করে চলেছে, নির্বাচনী এলাকার প্রতিটি গ্রামে দলের শক্তি জোরদার করছে।’ তিনি আরও বলেন, পদত্যাগের এই ঘটনা কয়েক জন ব্যক্তির ব্যক্তিগত হতাশা এবং উচ্চাকাঙ্ক্ষার স্পষ্ট প্রতিফলন। এই পদক্ষেপ ফুঙ্গিয়ার নির্বাচনী এলাকায় দলের সাংগঠনিক অবস্থার প্রকৃত ছবি তুলে ধরে না।

প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের মে মাসে মেইতেই এবং কুকিদের মধ্যে জাতিগত হিংসা শুরু হওয়ার পর মণিপুরে এটি প্রধানমন্ত্রী মোদীর প্রথম সফর হতে চলেছে। হিংসায় উত্তপ্ত মণিপুরে কম করে ২৬০ জনের মৃত্যু এবং হাজার হাজার মানুষ গৃহহীন হয়েছিলেন। অশান্ত মণিপুর সফরে না যাওয়ায় প্রধানমন্ত্রী মোদীকে তীব্র সমালোচনা করেছিল বিরোধীরা।

Milad-un-Nabi: নবী দিবসে শুভেচ্ছা জানালেন মোদী, মমতা, রাহুল

এই দিনকাল: গোটা বিশ্বে পালিত হচ্ছে মহানবী হজরত মহম্মদের জন্মদিন। বিশেষ এই দিনে শুক্রবার সকলকে শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। 

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এদিন নিজের এক্স হ্যান্ডেলে এক পোস্ট করে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, ‘মিলাদ উন নবী উপলক্ষে সকলকে শুভেচ্ছা। এই পবিত্র দিনটি আমাদের সমাজে শান্তি ও মঙ্গল বয়ে আনুক। করুণা, সেবা এবং ন্যায়বিচারের মূল্যবোধ সর্বদা আমাদের পথ দেখাক। ঈদ মোবারক!’ 

নবী মহম্মদের জন্মদিন উপলক্ষে সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, ‘মানবকল্যাণের পথপ্রদর্শক মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্মদিবস ‘ঈদ-এ-মিলাদুন-নবী’ উপলক্ষে সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও মুবারকবাদ।’

ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের পালনীয় এই বিশেষ দিনে সবার জন্য সুস্বাস্থ্য ও শান্তি কামনা করেছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। লোকসভার বিরোধী দলনেতা সমাজ মাধ্যম এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন,’ঈদ এ মিলাদ উন নবী মুবারক! এই শুভ দিন সকলের জন্য সুখ, শান্তি, সুস্বাস্থ্য এবং সমৃদ্ধি বয়ে আনুক।’

Oplus_131072

উল্লেখ্য, হিজরি সালের তৃতীয় মাস রবিউল আউয়াল। ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দে এই রবিউল আউয়াল মাসের ১২ তারিখে সৌদি আরবের মক্কা নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন নবী মহম্মদ। ৬৩ বছর বয়সে ওই মাসের ১২ তারিখেই তিনি আবার প্রয়াত হন। নবী মহম্মদের জন্মদিন ‘ফাতিহায়ে দোয়াজ–দাহম’ বা ঈদ এ মিলাদ উন নবী বা নবী দিবস হিসেবে পরিচিত। ‘ফাতিহায়ে দোয়াজ-দাহম’ শব্দবন্ধটি ফারসি ভাষা থেকে এসেছে। ‘ফাতিহা’ অর্থ প্রার্থনা করা আর ‘দোয়াজ-দাহম’ অর্থ বারো। অর্থাৎ ফাতিহায়ে দোয়াজ-দাহম বলতে বারো তারিখের প্রার্থনাকে বোঝায়।

Illegal Migrants: অবৈধ ভাবে থাকা বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গাদের ধরতে টাস্ক ফোর্স গঠন বিজেপি শাসিত ত্রিপুরায়

এই দিনকাল: দেশে নতুন করে মাথাচড়া দিচ্ছে (Illegal Migrants) অনুপ্রবেশ ইস্যু। এমনিতে বিজেপিশাসিত রাজ্যগুলিতে বাঙালি শ্রমিকদের বাংলাদেশি সন্দেহে হেনস্থা করা হচ্ছে বলে বিগত কয়েক দিন ধরে অভিযোগ উঠছে। ইতিমধ্যে বিষয়টি নিয়ে সরব হয়েছে বাংলার শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস এবং অন্যতম বিরোধী দল সিপিএম। বাংলা ভাষায় কথা বলা মানে যে বাংলাদেশি নয়, তা নিয়ে আওয়াজ তুলেছে জোড়াফুল শিবির ও বামেরা। এই আবহে শুক্রবার রাজ্যে এসে দুর্গাপুরের সভা থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী অনুপ্রবেশ প্রসঙ্গে সরব হয়েছেন। বাংলায় এসে মোদী বলেছেন, অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্ধে সংবিধান অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তার ২৪ ঘন্টা যেতে না যেতে এবার সামনে এল বিজেপিশাসিত ত্রিপুরা সরকার  কর্তৃক অবৈধ বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গাদের চিহ্নিত করতে বিশেষ টাস্ক ফোর্স গঠনের খবর।

সূত্রের খবর, ১৫ জন সদস্যকে নিয়ে পশ্চিম ত্রিপুরা জেলায় পুলিশের টাস্ক ফোর্স গঠন করা হয়েছে। যাদের কাজ হবে মূলত বাংলাদেশ এবং মায়ানমার থেকে অবৈধ ভাবে যারা এসে ভারতে রয়েছে তাদেরকে চিহ্নিত করা। শুধু তাই নয় ভারত থেকে তাদেরকে নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর লক্ষ্যে ওই দল কাজ করবে। এই টাস্ক ফোর্স গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন পশ্চিম ত্রিপুরা জেলার পুলিশ সুপার কিরণ কুমার। ত্রিপুরার ওই জেলার ১৫টি থানার ওসিকে নিয়ে এই বিশেষ দল গঠন করা হয়েছে। এই টিমের মাথায় রয়েছেন জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার ডেপুটি সুপার দেবাশিস সাহা।

কী ভাবে কাজ করবে এই বিশেষ দল?

সূত্রের খবর, অবৈধ ভাবে কোনও বাংলাদেশি বা রোহিঙ্গা ভারতে রয়েছে, প্রথমে তাদেরকে শনাক্ত করবে এই দল। এর পর তাঁদের বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহ করা হবে। পরবর্তী ধাপে সেই তথ্য ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের বিদেশি শনাক্তকরণ পোর্টালে তুলে দেওয়া হবে। সব শেষে তাঁরা যে দেশ থেকে ভারতে অনুপ্রবেশ করেছে, সেই দেশে ফেরত পাঠানোর জন্য বিএসএফ-এর হাতে তুলে দেওয়া হবে।

প্রসঙ্গত, সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভারতীয় বাঙালিদের হেনস্থার প্রতিবাদে কলকাতায় পদযাত্রা করেছেন। বাঙালিদের উপর নির্যাতন বন্ধ না হলে কড়া আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, বছর ঘুরলেই যেহেতু রাজ্যে বিধানসভা ভোট। তাই বাঙালি অস্মিতাকে হাতিয়ার করে তৃণমূল কংগ্রেস রাজনীতির ময়দানে ঝাঁপাতে চাইছে। অন্যদিকে বিজেপিও অনুপ্রবেশ ইস্যুতে সরব হলেও বাঙালি অস্মিতাকে দূরে ঠেলতে চাইছে না। তা শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ভাষণ থেকেও স্পষ্ট। কারণ তিনি বক্তৃতা শুরু করেছিলেন ‘জয় মা কালী’ ‘জয় মা দুর্গা’ বলে। শুধু তাই নয় বাঙালি অস্মিতার প্রশ্নে বিজেপি যে কোনও আপোস করবে না তাও বুঝিয়ে দিয়েছেন মোদী।

Narendra Modi: ‘অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্ধে সংবিধান অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে’: মোদী

এই দিনকাল: বছর ঘুরলেই রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। তার আগে শুক্রবার দুর্গাপুরে সভা করে কার্যত ভোট প্রচারের দামামা বাজিয়ে গেলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। এদিন রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসকে নিশানা করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। সেই সঙ্গে তিনি বলেন, অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্ধে সংবিধান অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মোদী এমন সময় এই মন্তব্য করলেন, যখন ভারতের ওড়িশা-সহ একাধিক বিজেপিশাসিত রাজ্যে বাঙালি পরিযায়ী শ্রমিকদের নিপীড়ন করা হচ্ছে শুধু বাংলা ভাষায় কথা বলার জন্য। আদতে তাঁরা পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা।

শুক্রবার দুর্গাপুরের সভা থেকে প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, ‘যে ভারতের নাগরিক নয়, অনুপ্রবেশ করেছে, তার বিরুদ্ধে ভারতের সংবিধান অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।বাঙালি অস্মিতার বিরুদ্ধে যে কোনও ষড়যন্ত্রকে বিজেপি সফল হতে দেবে না। এটা মোদীর গ্যারান্টি।’ উল্লেখ্য, বিজেপিশাসিত রাজ্যগুলিতে বাঙালি নির্যাতনের প্রতিবাদে গত বুধবার পথে নেমেছিলেন তৃণমূলের সর্বোচ্চ নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মিছিলে পা মিলিয়েছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, ফিরহাদ হাকিম, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যরা। কলেজ স্কোয়্যার থেকে মিছিল শেষ হয়েছে ডোরিনা ক্রসিংয়ে। মিছিল শেষে স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে বিজেপিকে হুঁশিয়ারি দেন তৃণমূল নেত্রী। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, রাজ্যে বিধানসভা ভোটের আগে বাঙালি অস্মিতায় শান দিতে সচেষ্ট হয়েছে জোড়াফুল শিবির। বিজেপিকে বাঙালি বিরোধী তকমা দিয়ে আওয়াজ তুলেছে তৃণমূল।

যদিও শুক্রবার মোদীর সভা মঞ্চের পটভূমিতে ছিল বাংলা লেখার ছোঁয়া। জয় মা কালী, জয় মা দুর্গা বলে ভাষণ শুরু করে মোদী বাংলার মাটিতে দাঁড়িয়ে বলে গেলেন বাঙালি অস্মিতা বিজেপির কাছে সবার উপরে। ভাষণে তুলেছেন তিনি শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের প্রসঙ্গও।